BBS NEWS

  • কন্ট্রোল প্যানেল
  • সম্পাদক
  • অর্থনীতি
  • রাজনীতি
  • প্রকল্প
  • শিক্ষা
  • ব্যক্তিত্ব
  • সংবাদ
  • ফটো গ্যালারি
  • মতবাদ
  • মোবাইল
  • Wednesday, February 3, 2021

    গ্রাম বাংলা

     বিবিএস নিউজ

    ইউনিয়নের সদস্যগণ সবাই মিলে আমাকে দায়িত্ব দিছে


    ইউনিয়নের সদস্যগণ সবাই মিলে আমাকে দায়িত্ব দিছে

    “জনগণ যাতে কোনো কষ্ট না পায়, যাতে সেবাটা পেয়ে যায় এই ব্যাপারে আমি সর্বাত্মকভাবে সচেষ্ট। ইউনিয়নের সদস্যগণ সবাই মিলে আমাকে দায়িত্ব দিছে। আমি ভালভাবেই কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।কাজ করতে আমাদের কোনো সমস্যা নাই, কোনো অসুবিধা নাই।”

    মোঃ আবদুল কুদ্দুছ মিয়া

    ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান

    চরচারতলা ইউনিয়ন পরিষদ

    আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

    গত ৩১ জানুয়ারি ২০২১ইং সনে চরচারতলা ইউনিয়ন পষিদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন উক্ত ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ড মেম্বার মোঃ আবদুল কুদ্দুছ মিয়া। ইউনিয়ন পরিষদ দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠির আশ্রয় স্থল হিসেবে পরিচিত। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে গ্রাম বাংলার গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের লক্ষ্যে অনেক সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা গ্রাহণ করেছে। উক্ত পরিকল্পনার মধ্যে আছে ইউনিয়ন পর্যায়ে “ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার” স্থাপন। এবং টিআর, কাবিটা, কাবিখা, এলজিএসপি, এডিপি, সরকারি তহবিল, ৪০দিনের কর্মসূচী সহ নানান প্রজেক্ট ও পরিকল্পনার মাধ্যমে গ্রামের রাস্তাঘাট উন্নয়ন সহ সার্বিক বিষয়ে একটি টেকসই উন্নয়নের ধরা অব্যহত রেখে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাকে বাস্তবে রূপান্তর করাই সরকারের লক্ষ্য।সরকারের উন্নয়নের কার্যক্রমের ধারাকে ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরে উক্ত উন্নয়ন কর্মকান্ডের গর্বিত অংশিদার হতে চ্যানেল-26 কাজ করছে অত্যান্ত আন্তরিকভাবে। উক্ত উন্নয়ন কর্মকান্ড এবং উন্নয়নের ধারাবাহিকতা সম্পর্কে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার চরচারতলা ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ আবদুল কুদ্দুছ উক্ত ইউনিয়নের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে চ্যানেল-26 এর সাথে দেওয়া এক স্বাক্ষাৎকারে বলেন, “জনগণ যাতে কোনো কষ্ট না পায়, যাতে সেবাটা পেয়ে যায় এই ব্যাপারে আমি সর্বাত্মকভাবে সচেষ্ট। ইউনিয়নের সদস্যগণ সবাই মিলে আমাকে দায়িত্ব দিছে। আমি ভালভাবেই কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।কাজ করতে আমাদের কোনো সমস্যা নাই, কোনো অসুবিধা নাই। যদি সমস্যা হয় তাহলে আমরা উপজেলা চেয়ারম্যানের সহযোগিতা পাব। আমার বাড়ী এবং পরিষদ কাছাকাছি। তাই আশা করি কোনো সমস্যা হবে না।” 

    শ্রম ও শ্রমিক

     BBS NEWS

    আমরা পুলিশী হয়রানী বন্ধের দাবি জানাচ্ছি


    “পুলিশী হয়রানী থেকে ঘুমহীনভাবে গাড়ি চালাতে গিয়েও আমাদের ড্রাইভার ভাইয়েরা পুলিশী হয়রানী থেকে বাচতে পারে না।আমরা পুলিশী হয়রানী বন্ধ করার দাবি সহ ড্রাইভারদেরকে ড্রাইভিং লাইসেন্স টিকটাক মত দ্রুত দেওয়া হোক এই দাবি জানাচ্ছি।”—

    আলহাজ্ব নূরুল হক সরকার

    সাধারণ সম্পাদক

    ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ট্রাক ও ট্যাংকলরী শ্রমিক ইউনিয়ন

    ফেরীঘাট, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

    দুনিয়ার মুজদুর এক হও, লড়াই করা- এই শ্লোগানের

    পরিবহণ শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সবচেয়ে সক্রিয় , শৃঙ্খলিত এবং ঐক্যবদ্ধ শ্রমিক সংগঠণ হল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ট্রাক ও ট্যাংকলরী শ্রমিক ইউনিয়ন। উক্ত শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি: মোঃ ইদন মিয়া মিন্টু, সাধারণ সম্পাদক: আলহাজ্ব নূরুল হক সরকার। ৩ বছর মেয়াদী উক্ত সংগঠনের অন্যরা হলেন; মোঃ আমিন মিয়া-সিনিয়র সহসভাপতি, মোঃ জালাল উদ্দিন খান- সিনিয়র সহসভাপতি, মোঃ সবুর লতিফ- যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, মোঃ মোশারাফ সরকার- সহ সাধারণ সম্পাদক, মোঃ ইয়াছিন মিয়া-কোষাধক্ষ্য, মোঃ কাউছার লতিফ- সাংগঠনিক সম্পাদক, মোঃ আজিজ মিয়া- দপ্তার সম্পাদক, মোঃ জাকির হোসেন- প্রচার  সম্পাদক, মোঃ হোসেন মিয়া- ক্রীড়া সম্পাদক, মোঃ আরজু মুন্সী- কার্যকরী সদস্য, মোঃ রফিকুল ইসলাম- কার্যকরী সদস্য, মোঃ খোকন মিয়া কার্যকরী সদস্য, মোঃ সেলিম মিয়া- কার্যকরী সদস্য, এবং মোঃ মামুন মিয়া-কার্যকরী সদস্য।শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রাম এবং সার্বিক অবস্তা সম্পর্কে চ্যানেল-26 এর সাথে দেওয়া এক স্বাক্ষাৎকারে উক্ত শ্রমিক সংগঠনের নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব নূরুল হক সরকার বলেন, “আমাদের শ্রমিকদের অবস্থা এখন খুবই খারাপ, শ্রমিকরা যে আয় করছে তাতে তাদের সংসার চলাতে পারে না। যেই পারিশ্রমিক পায় তাতে একজন ড্রাইভার এবং হেলপারের জীবন চলে না। পুলিশী হয়রানী থেকে ঘুমহীনভাবে গাড়ি চালাতে গিয়েও আমাদের ড্রাইভার ভাইয়েরা পুলিশী হয়রানী থেকে বাচতে পারে না।আমরা পুলিশী হয়রানী বন্ধ করার দাবি সহ ড্রাইভারদেরকে ড্রাইভিং লাইসেন্স টিকটাক মত দ্রুত দেওয়া হোক এই দাবি জানাচ্ছি।” 

    ব্যাক্তিত্ব ও দায়িত্ব

     “আপনারা বিবেদে জড়িয়ে পরবেন না

    ধর্য্য ধারণ করুণ, ধর্য্যের ফল খুব মধুর হয়।”

    অধ্যক্ষ মোঃ মজিবুর রহমান

    খেলাফত প্রাপ্ত সার্বিক তত্বাবধায়ক ও সভাপতি

    নূরে আলা আবেদ আলী শাহ (র.) দরকার শরীফ

    বড়াইল, নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

     

    গত ২৫ পৌষ ১৪২৭ বাঙ্গাব্দ, ৯ জানুয়ারি ২০২১ খ্রিষ্টাব্দে রোজ শনিবার দিবাগত রাতে “নূরে আলা আবেদ আলী শাহ (র.)দরবার শরীফ’এ বিশ্ব তাওহীদ জামায়াত শীর্ষক ব্যানারে “খাজা আল খিযিরী শাহান শাহ তরিকায়ে হক জাল্লাল্লাহ” এর পবিত্র ওরশ মোবারক অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে হযরত নূরে আলা মোহাম্মদ আবেদ আলী শাহ (র.)দরবার শরীফের খেলাফত প্রাপ্ত সার্বিক তত্বাবধায়ক ও উক্ত দরবার শরীফের সভাপতি এবং নূরে আলা মোহাম্মদ আবেদ আলী শাহ (র.) এর আপন ছোট ভাই অধ্যক্ষ মোঃ মজিবুর রহমানের সার্বিক তত্বাবধানে বাদ মাগরিব হতে মিলাদ মাহফিল ও জিকির আজকারের মধ্য দিয়ে রাত ১০ ঘটিকা হতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে, সীমিত পরিসরে মাইক ছাড়া মুর্শিদীগান পরিবেশন করা হয়। চ্যানেল-26 “নূরে আলা আবেদ আলী শাহ (র.) দরবার শরীফ” এর খেলাফত প্রাপ্ত সার্বিক তত্বাবধায়ক ও সভাপতি অধ্যক্ষ মোঃ মজিবুর রহমানের সংক্ষিপ্ত জীবনি সংরক্ষণ করে উক্ত দরবার শরীফের সার্বিক পরিস্থিতির উপর উনার বক্তব্য ধারণ করেছে। দরবারের আদব, ভক্তি, মহব্বত এবং শৃঙ্খলার উপর গুরুত্বারোপ করে চ্যানেল-26 এর মাধ্যমে তিনি সকল ভক্তবৃন্দকে উদ্দেশ্য করে বলেন,“আপনারা কোনো প্রকার গোজবে ও ইসলামী শরীয়ত বিরোধী কোনো কার্যকলাপে জড়িত হবে না এবং রাষ্ট্রের ও সরকারের আইন বিরোধী কোনো কাজ করবেন না।” গোজবের ব্যাপারে ভক্তবৃন্দদের প্রতি কড়া হুশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, “ আপনারা বিবেদে জড়িয়ে পরবেন না, ধর্য্য ধারণ করুণ, ধর্য্যের ফল খুব মধুর হয়।” অধ্যক্ষ মোঃ মজিবুর রহমান ১৯৬১ইং সালের ১৭ই জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার বড়াইল গ্রামের এক ঐতিহৃবাহী  মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বড়াইল হুসাইনিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ৫ম শ্রেণি এবং বড়াইল হুসাইনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৭৬ইং সালে এস.এস.সি পাস করেন। এরপর ১৯৯৮ইং সনে নবীনগর কলেজ থেকে এইচ.এস.সি এবং ১৯৮০ সালে ভৈরব হাজী আছমত কলেজ থেকে বি.এ পাস করেন। এরপর তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববদ্যালয় থেকে ১৯৮৩ইং সনে ফিলোসফি বিভাগ থেকে এম.এ তথা মাষ্টার্স পাস করেন। উনার কর্মজীবন শুরু হয় ১৯৮৭ সালে বাঞ্ছারামপুর তাজুল ইসলাম আদর্শ কলেজে শিক্ষকতা দিয়ে। সেখানে তিনি ১৯৯২ইং সালের নভেম্বর মাসের ৮ তরিখ পর্যন্ত শিক্ষকতা করেন। এরপর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে যখন ১৯৯২ইং সালে ফিরোজ মিয়া কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয় তখন সেই প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই উক্ত কলেজের যুক্তিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। উনার একান্ত প্রচেষ্টায় এবং উনি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বে থাকা কালিনই ফিরোজ মিয়া কলেজ সরকারিকরণ হয়ে এখন নামকরণ হয়েছে ফিরোজ মিয়া সরকারি কলেজে। জীবন এবং যৌবণের টানা ২৯টা বছর উক্ত কলেজে শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি প্রায় ১১টি বছর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে কলেজটিকে উন্নয়নের ধারায় একটি শীর্ষ অবস্থানে নিয়ে যেতে বলিষ্ট্য অবদান রেখেছেন। পাশাপাশি তিনি আধ্যাত্মিক ধ্যান সাধনার জগতে নিয়োজিত থেকে এখন “নূরে আলা আবেদ আলী শাহ (র.) দরবার শরীফ” এর খেলাফত প্রাপ্ত সার্বিক তত্বাবধায়ক এবং সভাপতি হিসেবে অত্যান্ত দক্ষতার সাথে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে আসছেন। 

     

    গ্রাম বাংলা

     বিবিএস নিউজ ইউনিয়নের সদস্যগণ সবাই মিলে আমাকে দায়িত্ব দিছে ইউনিয়নের সদস্যগণ সবাই মিলে আমাকে দায়িত্ব দিছে “জনগণ যাতে কোনো কষ্ট না পায়, যাতে...

    মতামত এবং পর্যবেক্ষণ