“জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ তথা গ্রাম
বাংলা গড়ার দৃঢ় প্রত্যয়ে; একিবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়
আধুনিক অসাম্প্রদায়িক নিরক্ষরতা ও সন্ত্রাস মুক্ত সমৃদ্ধশালী ডিজিটাল ইউনিয়ন গড়তে আসুন
আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করি।
--হাজী মোঃ আবুমাসা চেয়ারম্যান
“কথায় নয়, আমি বিশ্বাসী কাজে, কাজই আমার প্রতিশ্রুতি। আপনাদের স্নেহ, মমতা,
দোয়া, ভালবাসা এবং সমর্থন নিয়ে বাকী জীবন আপনাদের খেদমত করে যেতে চাই। আপনাদের সমর্থন
আমার চলার পথে পাথেয়।”
বিবিএস- নিউজঃ
হাজী মোঃ
আবু সামা
চেয়ারম্যান
তালশহর ইউনিয়ন
পরিষদ
আশুগঞ্জ,
ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
বাংলাদেশের তৃণমূলের জনমানুষের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে একটি অনন্য নাম হাজী মোঃ আবু সামা চেয়ারম্যান। স্বাধীন বাংলাদেশ সৃষ্টির পর থেকে তিনি টানা ৬ বারের মেম্বার এবং এরপর মেম্বার থেকে টানা ৩ বারের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন, অত্যন্ত সফলতার সাথে, বিভিন্ন প্রতিকূল অবস্থার মোকাবেলা করে। বলা যায় জনগণ পাগল এই জনপ্রতিনিধি তার জীবন এবং যৌবণের পুরা সময়টাই কাটিয়েছেন জনগণের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হয়ে, জনসেবা আর এত্র এলাকার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড এবং বিচার শালিস করে এলাকায় শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে।এই দায়িত্ববান এবং অধিকার সচেতন জনপ্রতিনিধি ১৯৪৮ইং সালের ৯ অক্টোবর ঐতিহৃবাহী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সুপরিচিত তালশহর গ্রামের এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। উনার পিতা হাজী মোঃ এলাই মিয়া একজন ধার্মীক, ন্যায়পরায়ন ও সমাজ সেবক হিসেবে অত্র এলাকায় সুখ্যাতি অর্জন করেছিলেন। চ্যানেল-26 এর সাথে দেওয়া এক স্বাক্ষাৎকারে নিজের কর্মময়, সংগ্রামী জীবন এবং উন্নয়নের ভিবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে তিনি বলেন,“ আমি স্বাধীনতার পর থেকে টানা ৬ (ছয়) টার্ম তালশহর ইউনিয়নের মেম্বার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। সেই সময় থেকেই আমি এলাকার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি। এরপর ২০০৩ সালে আমি প্রথম চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে আজ ২০২১ইং সাল পর্যন্ত তালশহর ইউপির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছি। উক্ত দায়িত্ব পালন কালে আমি অনেকগুলো রাস্তা নির্মাণ করেছি যার ফলে অত্র এলাকাবাসী এখন হাইওয়ের সাথে অতি সহজেই যাতায়ত করতে পারে। আমার দায়িত্ব পালন কালে অত্র ইউনিয়নের এমন কোনো স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মাদ্রসা, কবরস্থান, মন্দির নাই যার উন্নয়ন কাজ আমি করি নাই। তালশহর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবেও আমি দীর্ঘ দিন দায়িত্ব পালন করেছি সফলতার সাথে। আমার এলাকার জনগণের জন্য আমার আরো অনেক কাজ বাকি রয়েগেছে। উক্ত বাকি কাজগুলো আমি সমাপ্ত করার লক্ষ্যে চেয়ারম্যান পদে নৌকার প্রতীকে মনোয়ন প্রত্যাশী হিসেবে শুধু এতটুকুই আমার ইউনিয়নবাসীর উদ্দ্যেশ্যে বলতে চাই- জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ তথা গ্রাম বাংলা গড়ার দৃঢ় প্রত্যয়ে; একিবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আধুনিক অসাম্প্রদায়িক নিরক্ষরতা ও সন্ত্রাস মুক্ত সমৃদ্ধশালী ডিজিটাল ইউনিয়ন গড়তে আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করি।”

No comments:
Post a Comment