BBS NEWS

  • কন্ট্রোল প্যানেল
  • সম্পাদক
  • অর্থনীতি
  • রাজনীতি
  • প্রকল্প
  • শিক্ষা
  • ব্যক্তিত্ব
  • সংবাদ
  • ফটো গ্যালারি
  • মতবাদ
  • মোবাইল
  • Wednesday, February 3, 2021

    গ্রাম বাংলা

     বিবিএস নিউজ

    ইউনিয়নের সদস্যগণ সবাই মিলে আমাকে দায়িত্ব দিছে


    ইউনিয়নের সদস্যগণ সবাই মিলে আমাকে দায়িত্ব দিছে

    “জনগণ যাতে কোনো কষ্ট না পায়, যাতে সেবাটা পেয়ে যায় এই ব্যাপারে আমি সর্বাত্মকভাবে সচেষ্ট। ইউনিয়নের সদস্যগণ সবাই মিলে আমাকে দায়িত্ব দিছে। আমি ভালভাবেই কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।কাজ করতে আমাদের কোনো সমস্যা নাই, কোনো অসুবিধা নাই।”

    মোঃ আবদুল কুদ্দুছ মিয়া

    ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান

    চরচারতলা ইউনিয়ন পরিষদ

    আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

    গত ৩১ জানুয়ারি ২০২১ইং সনে চরচারতলা ইউনিয়ন পষিদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন উক্ত ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ড মেম্বার মোঃ আবদুল কুদ্দুছ মিয়া। ইউনিয়ন পরিষদ দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠির আশ্রয় স্থল হিসেবে পরিচিত। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে গ্রাম বাংলার গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের লক্ষ্যে অনেক সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা গ্রাহণ করেছে। উক্ত পরিকল্পনার মধ্যে আছে ইউনিয়ন পর্যায়ে “ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার” স্থাপন। এবং টিআর, কাবিটা, কাবিখা, এলজিএসপি, এডিপি, সরকারি তহবিল, ৪০দিনের কর্মসূচী সহ নানান প্রজেক্ট ও পরিকল্পনার মাধ্যমে গ্রামের রাস্তাঘাট উন্নয়ন সহ সার্বিক বিষয়ে একটি টেকসই উন্নয়নের ধরা অব্যহত রেখে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাকে বাস্তবে রূপান্তর করাই সরকারের লক্ষ্য।সরকারের উন্নয়নের কার্যক্রমের ধারাকে ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরে উক্ত উন্নয়ন কর্মকান্ডের গর্বিত অংশিদার হতে চ্যানেল-26 কাজ করছে অত্যান্ত আন্তরিকভাবে। উক্ত উন্নয়ন কর্মকান্ড এবং উন্নয়নের ধারাবাহিকতা সম্পর্কে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার চরচারতলা ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ আবদুল কুদ্দুছ উক্ত ইউনিয়নের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে চ্যানেল-26 এর সাথে দেওয়া এক স্বাক্ষাৎকারে বলেন, “জনগণ যাতে কোনো কষ্ট না পায়, যাতে সেবাটা পেয়ে যায় এই ব্যাপারে আমি সর্বাত্মকভাবে সচেষ্ট। ইউনিয়নের সদস্যগণ সবাই মিলে আমাকে দায়িত্ব দিছে। আমি ভালভাবেই কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।কাজ করতে আমাদের কোনো সমস্যা নাই, কোনো অসুবিধা নাই। যদি সমস্যা হয় তাহলে আমরা উপজেলা চেয়ারম্যানের সহযোগিতা পাব। আমার বাড়ী এবং পরিষদ কাছাকাছি। তাই আশা করি কোনো সমস্যা হবে না।” 

    শ্রম ও শ্রমিক

     BBS NEWS

    আমরা পুলিশী হয়রানী বন্ধের দাবি জানাচ্ছি


    “পুলিশী হয়রানী থেকে ঘুমহীনভাবে গাড়ি চালাতে গিয়েও আমাদের ড্রাইভার ভাইয়েরা পুলিশী হয়রানী থেকে বাচতে পারে না।আমরা পুলিশী হয়রানী বন্ধ করার দাবি সহ ড্রাইভারদেরকে ড্রাইভিং লাইসেন্স টিকটাক মত দ্রুত দেওয়া হোক এই দাবি জানাচ্ছি।”—

    আলহাজ্ব নূরুল হক সরকার

    সাধারণ সম্পাদক

    ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ট্রাক ও ট্যাংকলরী শ্রমিক ইউনিয়ন

    ফেরীঘাট, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

    দুনিয়ার মুজদুর এক হও, লড়াই করা- এই শ্লোগানের

    পরিবহণ শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সবচেয়ে সক্রিয় , শৃঙ্খলিত এবং ঐক্যবদ্ধ শ্রমিক সংগঠণ হল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ট্রাক ও ট্যাংকলরী শ্রমিক ইউনিয়ন। উক্ত শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি: মোঃ ইদন মিয়া মিন্টু, সাধারণ সম্পাদক: আলহাজ্ব নূরুল হক সরকার। ৩ বছর মেয়াদী উক্ত সংগঠনের অন্যরা হলেন; মোঃ আমিন মিয়া-সিনিয়র সহসভাপতি, মোঃ জালাল উদ্দিন খান- সিনিয়র সহসভাপতি, মোঃ সবুর লতিফ- যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, মোঃ মোশারাফ সরকার- সহ সাধারণ সম্পাদক, মোঃ ইয়াছিন মিয়া-কোষাধক্ষ্য, মোঃ কাউছার লতিফ- সাংগঠনিক সম্পাদক, মোঃ আজিজ মিয়া- দপ্তার সম্পাদক, মোঃ জাকির হোসেন- প্রচার  সম্পাদক, মোঃ হোসেন মিয়া- ক্রীড়া সম্পাদক, মোঃ আরজু মুন্সী- কার্যকরী সদস্য, মোঃ রফিকুল ইসলাম- কার্যকরী সদস্য, মোঃ খোকন মিয়া কার্যকরী সদস্য, মোঃ সেলিম মিয়া- কার্যকরী সদস্য, এবং মোঃ মামুন মিয়া-কার্যকরী সদস্য।শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রাম এবং সার্বিক অবস্তা সম্পর্কে চ্যানেল-26 এর সাথে দেওয়া এক স্বাক্ষাৎকারে উক্ত শ্রমিক সংগঠনের নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব নূরুল হক সরকার বলেন, “আমাদের শ্রমিকদের অবস্থা এখন খুবই খারাপ, শ্রমিকরা যে আয় করছে তাতে তাদের সংসার চলাতে পারে না। যেই পারিশ্রমিক পায় তাতে একজন ড্রাইভার এবং হেলপারের জীবন চলে না। পুলিশী হয়রানী থেকে ঘুমহীনভাবে গাড়ি চালাতে গিয়েও আমাদের ড্রাইভার ভাইয়েরা পুলিশী হয়রানী থেকে বাচতে পারে না।আমরা পুলিশী হয়রানী বন্ধ করার দাবি সহ ড্রাইভারদেরকে ড্রাইভিং লাইসেন্স টিকটাক মত দ্রুত দেওয়া হোক এই দাবি জানাচ্ছি।” 

    ব্যাক্তিত্ব ও দায়িত্ব

     “আপনারা বিবেদে জড়িয়ে পরবেন না

    ধর্য্য ধারণ করুণ, ধর্য্যের ফল খুব মধুর হয়।”

    অধ্যক্ষ মোঃ মজিবুর রহমান

    খেলাফত প্রাপ্ত সার্বিক তত্বাবধায়ক ও সভাপতি

    নূরে আলা আবেদ আলী শাহ (র.) দরকার শরীফ

    বড়াইল, নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

     

    গত ২৫ পৌষ ১৪২৭ বাঙ্গাব্দ, ৯ জানুয়ারি ২০২১ খ্রিষ্টাব্দে রোজ শনিবার দিবাগত রাতে “নূরে আলা আবেদ আলী শাহ (র.)দরবার শরীফ’এ বিশ্ব তাওহীদ জামায়াত শীর্ষক ব্যানারে “খাজা আল খিযিরী শাহান শাহ তরিকায়ে হক জাল্লাল্লাহ” এর পবিত্র ওরশ মোবারক অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে হযরত নূরে আলা মোহাম্মদ আবেদ আলী শাহ (র.)দরবার শরীফের খেলাফত প্রাপ্ত সার্বিক তত্বাবধায়ক ও উক্ত দরবার শরীফের সভাপতি এবং নূরে আলা মোহাম্মদ আবেদ আলী শাহ (র.) এর আপন ছোট ভাই অধ্যক্ষ মোঃ মজিবুর রহমানের সার্বিক তত্বাবধানে বাদ মাগরিব হতে মিলাদ মাহফিল ও জিকির আজকারের মধ্য দিয়ে রাত ১০ ঘটিকা হতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে, সীমিত পরিসরে মাইক ছাড়া মুর্শিদীগান পরিবেশন করা হয়। চ্যানেল-26 “নূরে আলা আবেদ আলী শাহ (র.) দরবার শরীফ” এর খেলাফত প্রাপ্ত সার্বিক তত্বাবধায়ক ও সভাপতি অধ্যক্ষ মোঃ মজিবুর রহমানের সংক্ষিপ্ত জীবনি সংরক্ষণ করে উক্ত দরবার শরীফের সার্বিক পরিস্থিতির উপর উনার বক্তব্য ধারণ করেছে। দরবারের আদব, ভক্তি, মহব্বত এবং শৃঙ্খলার উপর গুরুত্বারোপ করে চ্যানেল-26 এর মাধ্যমে তিনি সকল ভক্তবৃন্দকে উদ্দেশ্য করে বলেন,“আপনারা কোনো প্রকার গোজবে ও ইসলামী শরীয়ত বিরোধী কোনো কার্যকলাপে জড়িত হবে না এবং রাষ্ট্রের ও সরকারের আইন বিরোধী কোনো কাজ করবেন না।” গোজবের ব্যাপারে ভক্তবৃন্দদের প্রতি কড়া হুশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, “ আপনারা বিবেদে জড়িয়ে পরবেন না, ধর্য্য ধারণ করুণ, ধর্য্যের ফল খুব মধুর হয়।” অধ্যক্ষ মোঃ মজিবুর রহমান ১৯৬১ইং সালের ১৭ই জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার বড়াইল গ্রামের এক ঐতিহৃবাহী  মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বড়াইল হুসাইনিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ৫ম শ্রেণি এবং বড়াইল হুসাইনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৭৬ইং সালে এস.এস.সি পাস করেন। এরপর ১৯৯৮ইং সনে নবীনগর কলেজ থেকে এইচ.এস.সি এবং ১৯৮০ সালে ভৈরব হাজী আছমত কলেজ থেকে বি.এ পাস করেন। এরপর তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববদ্যালয় থেকে ১৯৮৩ইং সনে ফিলোসফি বিভাগ থেকে এম.এ তথা মাষ্টার্স পাস করেন। উনার কর্মজীবন শুরু হয় ১৯৮৭ সালে বাঞ্ছারামপুর তাজুল ইসলাম আদর্শ কলেজে শিক্ষকতা দিয়ে। সেখানে তিনি ১৯৯২ইং সালের নভেম্বর মাসের ৮ তরিখ পর্যন্ত শিক্ষকতা করেন। এরপর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে যখন ১৯৯২ইং সালে ফিরোজ মিয়া কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয় তখন সেই প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই উক্ত কলেজের যুক্তিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। উনার একান্ত প্রচেষ্টায় এবং উনি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বে থাকা কালিনই ফিরোজ মিয়া কলেজ সরকারিকরণ হয়ে এখন নামকরণ হয়েছে ফিরোজ মিয়া সরকারি কলেজে। জীবন এবং যৌবণের টানা ২৯টা বছর উক্ত কলেজে শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি প্রায় ১১টি বছর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে কলেজটিকে উন্নয়নের ধারায় একটি শীর্ষ অবস্থানে নিয়ে যেতে বলিষ্ট্য অবদান রেখেছেন। পাশাপাশি তিনি আধ্যাত্মিক ধ্যান সাধনার জগতে নিয়োজিত থেকে এখন “নূরে আলা আবেদ আলী শাহ (র.) দরবার শরীফ” এর খেলাফত প্রাপ্ত সার্বিক তত্বাবধায়ক এবং সভাপতি হিসেবে অত্যান্ত দক্ষতার সাথে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে আসছেন। 

     

    Tuesday, February 2, 2021

    মাজার ও খানকা

     BBS NEWS

    হযরত আবেদ আলী শাহ (রাহঃ) এর রওজা ও মাজার রয়েছে বড়াইল গ্রামের উমেদ আলী হাজীর বাড়ীতে এবং শরীফপুর গ্রামে একটি খানকা রয়েছে।


    বিবিএস: নিউজ-

    হযরত আবেদ আলী শাহ (রাহঃ) একজন আধ্যাত্মিক উচ্চ জ্ঞান সম্পন্ন সুফি সাধক। উনার জন্ম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার বড়াইল গ্রামে। সমাজের সর্বজন শ্রদ্ধিয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন তিনি। বড়াইল গ্রামের উমেদ আলী হাজীর বাড়ীতে উনার নামে “হযরত আবেদ আলী শাহ (রাহঃ)” নামে উনার রওজা ও মাজার শরীফ রয়েছে।ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার বড়াই গ্রামের বিশিষ্ট্যি ধার্মীক ব্যক্তিত্ব আবদুল মজিদ। উনার ৪ ছেলে ও ৪ মেয়ের মধ্যে সবার বড় হলেন হযরত আবেদ আলী শাহ (রাহঃ)। আবদুল মজিদ সাহেবের অন্য ছেলেদের মধ্যে রয়েছেন (২) মোঃ ফজলুর রহমান (৩)মোঃ মজিবুর রহমান, (যিনি দীর্ঘ দিন যাবৎ ফিরোজ মিয়া সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন) (৪) মোঃ মিজানুর রহমান। হযরত আবেদ আলী শাহ আধ্যাত্মিক জগতের একজন উচ্চস্তরের ওলিআল্লাহ ছিলেন। উনার কর্মময় জীবনে অনেক কেরামতি ও অলৌকিক ঘটনার বর্ণনা ওনার ভক্তবৃন্দের কাছ থেকে পাওয়া যায়। উনি ওফাত বরণ করেছেন চৈত্র মাসের ২ তারিখ তথা ১৬ই মার্চ ২০১৪ইং সনে। শবল নামে উনার এক ছেলে রয়েছে। উনি তরিকা জগতের সাধনা করতে গিয়ে অনেক উচ্চ স্তরের ওলি ছিলেন কিন্তু কাউকেই মেরিদ করতেন না। তবে দেশ-বিদেশে উনার অনেক ভক্তবৃন্দ রয়েছে। এমনই একজন ভক্ত হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার শরীফপুর গ্রামের মোঃ খাজা আহমেদ।পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রশিদ। হযরত আবেদ আলী শহ’র ভক্ত মোঃ খাজা আহমেদ শরীফপুরে তার নিজ বাড়ীতে হযরত আবেদ আলী শাহ (রাহঃ)এর নামে একটি খানকা নির্মাণ করেছেন। উক্ত খানকাতে প্রতি চঁন্দ্র মাসের ৮ তারিখে জিকির মাহফিল করা হয়। হযরত আবেদ আলী শাহ (রাহঃ) এর মাজার শরীফের বিভিন্ন কার্যক্রমের সার্বিক দায়িত্ব রয়েছেন উনারই ছোট ভাই, ফিরোজ মিয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ মজিবুর রহমান।চ্যানেল-26 এবং বিবিএস নিউজ এর সাথে দেওয়া এক স্বাক্ষাৎকারে ভক্ত কাউছার মিয়া এবং ভক্ত মোঃ খাজা আহমেদ তাদের জীবনে ঘাটে যাওয়া বিভিন্ন অলৌকিক ঘটনা এবং আবেগ অনুভূতির কথা শিয়ার করেন।   

    Sunday, January 31, 2021

    মাজার ও আধ্যাত্মিক

     বিবিএস নিউজ:


    আশুগঞ্জের সোহাগপুরে “হযরত বিন্দামা (রাঃ)”

    এর মাজার শরীফের বাৎসরিক দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত।


     মাজার শরীফের সার্বিক তত্তাবধানে রয়েছেন বিন্দামা (রাঃ)এর

    আওলাদ মোঃ খলিলুর রহমান এবং মোঃ শাহজাহান সিরাজ

    চ্যানেল-26: নিউজ

    ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার সোহাগপুর গ্রামের, সোহাগপুর চকবাজার তথা পুরাতন পাগলাবাড়ীতে হযরত বিন্দামা (রাঃ)মাজার শরীফ প্রাঙ্গণে উনার ওফাত দিবস উপলক্ষ্যে বাৎসরিক দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। হযরত বিন্দামা (রাঃ) গোটা জীবন ইসলামী ভাবধারায় এলমে শরীয়ত ও এলমে মারেফাতের আধ্যাত্মিক ধ্যান সাধনায় উন্নত জ্ঞানের ধারক এবং বাহক ছিলেন। অত্র এলাকার মসজিদ প্রতিষ্ঠা ও মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উনার অবদান রয়েছে। হজ্বব্রত পালন করা যখন সুকঠিন ছিল তখন তিনি সপরিবারে দুইবার হজ্ব করেছেন। ইসলামী মূল্যবোধ এবং নৈতিক শিক্ষা বিস্তারের সাথে সংশ্লিষ্ট ১২ আউলিয়ার এই দেশে তখন কার সেই সময়ে উনাদেরও কঠুর সাধনার স্পর্শ পাওয়া যায় উনার কর্মময় জীবনের আজ প্রায় দেড়শত বছর পরেও। বিন্দামা (রাঃ) এর ওফাত দিবস উপলক্ষ্যে প্রতিবছর ১৭ই মাঘ দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়। উক্ত ওফাত দিবস অনুষ্ঠানের ধারাবাহিকতায় আজ ৩১ জানুয়ারি ২০২১ইং তথা ১৭ই মাঘ বাৎসরিক ওফাত দিবসের অনুষ্ঠানের অংশ বিশেষ ধারণ করেছে চ্যানেল-26। মাজার শরীফের সার্বিক তত্তাবধানে রয়েছেন বিন্দামা (রাঃ) আওলাদ মোঃ খলিলুর রহমান, মোঃ শাহজাহান সিরাজ। এছাড়াও উক্ত অনুষ্ঠানে বিন্দামা (রাঃ) এর আওলাদগণের মধ্যে অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত ছিলেন হাজী আহাম্মদ আলী, আশরাফ এবং বাদল সহ উনার অসংখ্য ভক্তবৃন্দ।

    Saturday, January 30, 2021

    নির্বাচন ও রাজনীতি

     BBS-NEWS:

    তৃণমুলের রাজনৈতিক নেতাদের পদ-পরিচিতি সম্পর্কে

    স্বচ্চ ধারনা পেতে এবং দিতে ‘BBS-NEWS’

    এর তদন্ত প্রতিবেদন


    “দলের নেতা কর্মীরা দলের সিদ্ধান্তের বাহিরে গিয়ে নির্বাচন করেছে। বিদ্রোহী প্রার্থীর নির্বাচন করেছে, আমি দুই বছর মাঠে আছি, জনগণ আমাকে আশ্বাস দিছে নির্বাচন করার জন্য।নৌকার প্রতীক পেলে আমি তালশহর ইউনিয়নকে একটি মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলব।”

    BBS-NEWS:

    মোঃ সোলাইমান মিয়া

    ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার

    আশুগঞ্জ উপজেলার

    ৪নং তালশহর ইউনিয়ন পরিষদের

    আসন্ন নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে

    বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের

    নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী।

     

    সভাপতি- তালশহর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ (উক্ত পদবী বিষয়েই তথ্য ভিত্তিক তদন্ত প্রতিবেদন বিষয়ে স্বাক্ষাৎকার এবং তথ্য প্রমাণাদি সংগ্রহের কাজ চলমান)

    সমাজ, দেশ ও জাতির সার্বিক মঙ্গল এবং অগ্রগতির ধারাকে সুসংহত রাখার জন্যে চ্যানেল-26, দৈনিক স্বাধীন সংবাদ, দৈনিক আলোর জগত, দৈনিক মাতৃভূমির খবর এবং দৈনিক প্রতিদিন খবর সহ বেশ কিছু জাতীয় ও স্থানীয় প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক্স এবং অনলাইন মিডিয়ার সমন্বয়ে উক্ত তদন্ত প্রতিবেদনের অংশ হিসেবে সংশ্লিষ্টদের মতামত ও বক্তব্য গ্রহন এবং প্রচারের মাধ্যমে বিরাজমান বিষয়টি সম্পর্কে আমরা একটি স্বচ্চ ধারণা পেতে এবং দিতে চাই।

    ২০১৩ইং সালের ১৩ জানুয়ারিতে আশুগঞ্জ উপজেলার সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।কাউন্সিলের মাধ্যমে নির্বাচিত উক্ত কমিটির সভাপতি হাজী মোঃ ছফিউল্লাহ মিয়া এবং সাধারণ সম্পাদক মোঃ হানিফ মুন্সি বেশ কিছুদিন যাবৎ চেষ্টা করেও কোনো সমজতায় পৌছাতে না পারার কারণে আশুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হয় নাই। এবং এর মধ্য দিয়েই চলে আসে উপজেলা নির্বাচন। সেই নির্বাচনে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে হানিফ মুন্সি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সেক্রেটারীদের ভোটে মনোনিত হয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হন ২০১৪ইং সালে। সেই সময়ে পূর্ণাঙ্গ কমিটি নিয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদকের মধ্যকার সৃষ্ট অচলাবস্থার এক পর্যায়ে সভাপতি হাজী মোঃ ছফিউল্লাহ মিয়া পদত্যাগ করে বসে। ফলে সেই সময় উক্ত উপজেলা কমিটির দ্বারা আশুগঞ্জ উপজেলাধীন যে ৮টি ইউনিয়ন এবং আশুগঞ্জ বন্দর কমিটি রয়েছে সেইগুলোর কার্যত ঐক্যবদ্ধ কোনো কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়নি। তখন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ নিজেদের সাধ্য অনুসারে উপজেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ দুই নেতার সিদ্ধান্তহীনতার কারণে কাজ চলিয়ে গেছে যে যার মত করে। উপজেলা আওয়ামী লীগের পদত্যাগের কিছু দিনের পর কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের স্বাক্ষর নিয়ে হাজী মোঃ ছফিউল্লা মিয়া আহ্বায়ক, আবু নাছের আহম্মেদ যুগ্ম আহ্বায়ক, হানিফ মুন্সি যুগ্ম আহ্বায়ক, খোরশেদ আলম যুগ্ম আহ্বায়ক হয়ে আশুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের একটি আহ্বায়ক কিমিটি তখন থেকে আগামী ৩ মাস তথা ৯০ দিনের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের লক্ষ্যে কাজ শুরু করে। এখানে উল্লেখ্য যে ১৩ জানুয়ারি ২০১৩ইং তারিখের উপজেলা আওয়ামী লীগের কাউন্সিলের সময় তালশহর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন হাজী মোঃ আবু সামা এবং সাধারণ সম্পাদক ছিলেন মোঃ মজনু মিয়া। এরপর উপজেলা আহ্বায়ক কমিটি তিন মাসের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ করতে গিয়ে গ্রুপিং এর দুইটি প্যানেলে কাজ চালাতে থাকে। একটি প্যানেলে ছিল হাজী মোঃ ছফিউল্লাহ মিয়া ও আবু নাছের আহম্মেদ এবং অপর প্যানেলে ছিল মোঃ হানিফ মুন্সি এবং খোরশেদ আলম। এই দুই গ্রুপিং প্যানেল কাজ চালাতে গিয়ে প্রত্যেকটি প্যানেল প্রতিটি ইউনিয়নে নিজেদের গ্রুপের পছন্দের লোক দিয়ে ইউনিয়ন কমিটি গঠন করে কেউ প্রতিপক্ষের আতংকের মধ্যে আবার কেউ ১৪৪ ধারার বাঁধাকে অপেক্ষা করে। তখন তালশহর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের মতই প্রতিটি ইউনিয়নেই আওয়ামী লীগের ২টি করে কমিটি গঠিত হয়। এক প্যানেলের কমিটির সমর্থকরা অপরপক্ষকে অবৈধ বলে আখ্যায়িত করতে থাকে। এক পর্যায়ে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এসেও এর কোনো সমাধান দিতে পারে নাই।গত জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্রকরে আশুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির গ্রুপিং প্যানেলের প্যার্টান পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু ঐক্যবদ্ধা কোনো সমজতা আসেনি। পাশাপাশি উপজেলা আহ্বায়ক কমিটির মেয়াদ ৯০দিন নির্ধারন করা থাকলেও আজ ২০২১ইং সালে এসে তা ৬ বছর অতিক্রম করতে চলেছে কিন্তু পূর্ণাঙ্গ কমিটি আসার কোনোই সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। ফলে তৃণমূলের নেতারা হয়ে যাচ্ছে গণবিচ্ছিন্ন এবং জবাবদিহিতার বাহিরে যা গণতান্ত্রিক রাজনীতির ক্ষেত্রে চরম এক অসচ্চতা। এই পরিস্থিতিতে আমরা গণমাধ্যম কর্মীরাও রাজনৈতিক নেতাদের পদ-পরিচয় প্রকাশ করতে গিয়েই এই তদন্ত প্রতিবেদনটি করতে সংশ্লিষ্টদের সাথে ধারাবাহিক স্বাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে বিষয়টি সম্পর্কে একটি যথাযথ জবাবদিহিতা এবং তথ্য ভিত্তিক তদন্ত প্রতিবেদন প্রস্তুত করছি। 

     

    Friday, January 29, 2021

    কারিগরি শিক্ষা



    “গ্রামের ছাত্র-ছাত্রীরা অনলাইন প্রযুক্তির

    শিক্ষা ব্যবস্থায় বৈষম্যের শিকার হচ্ছে।”

     

    বিবিএস- নিউজঃ

    কবীর হোসাইন

    প্রধান শিক্ষক

    হাজী আবদুল কুদ্দুছ স্কুল এন্ড কলেজ

    আনন্দিদিল, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

    হাজী আবদুল কুদ্দুছ স্কুল এন্ড কলেজটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার আন্দিদিলে উপস্থিত।স্কুলটির প্রতিষ্ঠাতা- হাজী আবদুল কুদ্দুছ, সভাপতি- অধ্যক্ষ মোঃ শাহজাহান আলম সাজু। প্রধান শিক্ষক- কবীর হোসাইন। শিক্ষার সার্বিক প্রেক্ষাপট, গ্রাম বাংলার সাধারণ পরিবারের ছেলে মেয়েদের শিক্ষার দৃশ্যপট এবং কোভিড-১৯ জনিত কারণে শিক্ষার বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি এরই মাঝে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচীর উপর দেওয়া এক স্বাক্ষাৎকারে বাঙ্গালীর একুশে এবং চ্যানেল-26 এর সাথে দেওয়া এক স্বাক্ষাৎকারে তিনি বলেন,“মুজিব শত বর্ষে হাজী আবদুল স্কুল এন্ড কলেজের পক্ষ থেকে চ্যানেল-26 কে অশেষ ধন্যবাদ। পরমকরুনাময় আল্লাহর রহমতে আমরা বাংলাদেশ বিশ্বের তুলানায় অনেক ভাল অবস্থানে আছি এই করোনা পরিস্থিতে। এখন আমরা শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি অনলাইনের মাধ্যমে তা কতটুকু কার্যকর তাও আমাদের পর্যবেক্ষণ করতে হবে। যাদের হাতে অনলাইন প্রযুক্তি নেই তারা এই ব্যবস্থার মাধ্যমে বৈষেম্যের শিকার হচ্ছে। তারপরও সরকারের এই পদক্ষেকে আমরা স্বাগত জানাই। শিক্ষা বিষয়ক পাঠ্যগুলো আমরা ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে তুলে দিতে যেন পারি সেই প্রত্যাশা করছি। বলতে গেলে আমাদের সবকার্যক্রম আমাদের বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে চলমান রয়েছে। তারই পাশাপাশি আমরা শিক্ষাটাকেও গতিশীল করতে চাই। শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের আান্তরিকতার মাধ্যমেই এই স্থবিরতা থেকে বেরিয়ে আসার রাস্তা খুঁজতে হবে। কোভিড-১৯ জনিত কারণে অনেক ছাত্র-ছাত্রীই ইতিমধ্যেই ঝড়ে পরছে। এই ঝরেপড়া আমাদের রোধ করতে হবে। গ্রামের ছাত্র-ছাত্রীদের বেশীরভাগের কাছেই অনলাইন প্রযুক্তির যে টুলস যেমন কম্পিউটার, এন্ড্রয়েট মোবাইল না থাকার কারণে তারা গতানুগতিক এই শিক্ষা ব্যবস্থায় বৈষম্যের শিকার হচ্ছে।” আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২১ সম্পর্কে তিনি বলেন,“ একুশ বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদের অমেয় শক্তি, একুশের চেতনায়ই আমারা অর্জন করেছি আমাদের মহান স্বাধীনতা। এখন সারা বিশ্বজুড়েই বিকশিত হচ্ছে আমাদের মাতৃভাষার গৌরব।”


    Thursday, January 28, 2021

    উচ্চ মাধ্যমিক

     


    আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপনে

    আমাদের রয়েছে সৃজনশীল পরিকল্পনা

    বিবিএস-নিউজঃ

    মোঃ কামাল উদ্দিন

    প্রধান শিক্ষক

    লালপুর এস,কে,দাস চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়

     

    ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার লালপুর উচ্চ বিদ্যালয়টি অত্র এলাকার একটি ঐতিহৃবাহী উচ্চ বিদ্যালয়। উক্ত বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে যার অবদান রয়েছে তিনি হলেন, বাবু সূর্য কুমার দাস চৌধুরী। তিনি ১৯৬০ইং সনে উক্ত বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন অত্র এলাকার অবহেলীত মানুষের মাঝে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার জন্যে। এখন সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন উক্ত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল খায়ের। আসন্ন মহান ভাষা দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২১কে স্মরণীয় করে রাখার জন্য বাঙ্গালীর একুশে এবং চ্যানেল

    -26 এর সাথে মত বিনিময় কালে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক মোঃ কামাল উদ্দিন বলেন,-“লালপুর এস,কে,দাস চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সবাইকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। কোভিড-১৯ মহামারী যেখানে গোটা বিশ্বের কর্মকান্ডকে স্থবির করে দিয়েছে সেখানে আমরা সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক বিদ্যালয়েল শিক্ষার কাজ চালিয়ে যাচ্ছি অনলাইনের মাধ্যমে। বিদ্যালয়ের পরিষ্কার পরিছন্নতা উন্নত করে স্বাস্থ্য বিধি মেনে শিক্ষা কার্যক্রম চালানের নির্দেশ রয়েছে। আমরা এলাকাবাসী এবং বিদ্যালয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা নিয়ে তা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। এটি সত্য কোভিড-১৯ এর কারণে আমাদের শিক্ষা বাঁধা গ্রস্ত হয়েছে।তা আমরা পোষিয়ে দিয়ে চেষ্টা করছি। আর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপনেও আমাদের রয়েছে সৃজনশীল পরিকল্পনা। এই স্কুলটিকে কলেজে উন্নিত করার কাজ চলমান রয়েছে। এই বিশ্বায়নে আমরা একটা পর্যায়ে পৌছার চেষ্টা করছি। আশা করছি আমাদের সফলতার।”

    জনপ্রতিনিধি

     


    “আমি দায়িত্বভার গ্রহণ করেছিলাম ২০১১ সালে।

    বিগত ১০ বছরে ৩০ কোটি টাকার উন্নয়ন করেছি।

    বেশী হবে, কম হবেনা।”

    বিবিএস-নিউজঃ

    সাইফ উদ্দিন চৌধুরী

    চেয়ারম্যান- শরীফপুর ইউনিয়ন পরিষদ

    সাবেক সাধারণ সম্পাদক- শরীফপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ

    ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের টানা দুই টার্মে ১০ বছর যাবৎ তিনি নির্বাচিত চেয়ারম্যান। বিগত ১০ বছরে অনেক কঠিন ও চ্যালেঞ্জিং পথ পারি দিয়ে তিনি অত্র ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। টানা দুই টার্মের চিয়ারম্যান হিসেবে ১০ বছরের বিভিন্ন অভিজ্ঞতা এবং উন্নয়ন কর্মকান্ড সম্পর্কে চ্যানেল-26 এর সাথে দেওয়া এক স্বাক্ষাৎকারে বলেন, “আমি দায়িত্বভার গ্রহণ করেছিলাম ২০১১ সালে। তখন আমাদের ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তাঘাট অবহেলিত ছিল।অনেক রাস্তা আমি কার্পেটিং করাইছি। গ্রামের ভিতরের বিভিন্ন ছোট ছোট রাস্তা ইটের সোলিং সহ বাগলা নদীর বেরী বাঁধ নির্মাণ করেছি। শিক্ষার দিক দিয়েও আমরা অনেক উন্নয়ন করেছি। বাচ্চাদের সেনিটেশন ব্যবস্থার উন্নয়ন করেছি। আমাদের উমেদ আলী শাহ উমেদ আলী শাহ মাদ্রাসার চার তলা ভবনের নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে।আমাদের কোনো সমস্যা হবে আমরা সামনের দিকে উন্নয়নের যাত্রা অব্যাহত রাখব। আমার ইউনিয়নে গত ১০ বছরে প্রায় ৩০ কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ হয়েছে। বেরী বাধঁ হয়েছে দেড় কোটি টাকার, বড়াইল রাস্তা হয়েছে এক কোটি টাকার এছাড়াও আরো অনেক মাজারি ও ছোট ছোট অনেক কাজ মিলিয়ে আমরা বিশ থেকে ত্রিশ কোটি টাকার কাজ করেছি। এর কম হবে না বেশীই হবে। আগামীতেও আমরা আরো বেশি উন্নয়নমূলক কাজ করতে পারবো বলে আশা করি। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।”

    নির্বাচন


     

    আমি জনসেবা করার জন্যই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের জননেত্রী

    শেখ হাসিনার যে প্রতীক নৌকা সেই নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী

     

    বিবিএস- নিউজঃ

    নাজমুল হক সুমন চৌধুরী

    সিনিয়র সহ-সভাপতি: শরীফপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ

    সভাপতি: শাহ ফরাছত আলী উচ্চ বিদ্যালয়

    আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

    উদয়মান তরুণ সমাজ সেবক, নতুন প্রজন্মের অহংকার, সৃজনশীল রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নাজমুল হক সুমন চৌধুরী আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী হিসেবে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী। বিগত ২০১৬ সালের নির্বাচনে তিনি একজন হেভীওয়েট স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অল্প ভোটের ব্যাবধানে হেরে গিয়েছিলেন। উক্ত ইউনিয়নবাসীর কাছে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষা এবং গণসংযোগ কাজের মাধ্যমে তিনি একজন জনবান্ধব তরুণ নেতৃত্ব হিসেবে সুপরিচিতি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন।পারিবারিকভাবে আওয়ামী রাজনীতির আদর্শের চেতনায় অনুপ্রানিত নাজমুল হক সুমন চৌধুরী আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন এবং ইউনিয়নের উন্নয়ন পরিকল্পনা সম্পর্কে চ্যালেন-26 এর সাথে দেওয়া এক স্বাক্ষাৎকারে বলেন,“ আমি এলাকাবাসী সহ সকলে কাছে আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে শরীফপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে দেয়ার প্রত্যাশী। আমাকে যদি নৌকার মনোনয়ন দিয়ে নির্বাচন করার সুযোগ দেওয়া হয় তাহলে আমি ইনশাল্লাহ বিপুল ভোটে বিজয়ের প্রত্যাশা করি। আমি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে পারলে শরীফপুর ইউনিয়নকে একটি মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলার সর্বাত্মক চেষ্টা করবো। জনগণ আমাকে চায়, তাদের সুখ দুঃখ আমি বুঝতে পারি। তারা আমার পাশে ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। তাদের নিয়ে আমি জনসেবা করার জন্যই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের জননেত্রী শেখ হাসিনার যে প্রতীক নৌকা সেই নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু”

    গ্রাম বাংলা

     বিবিএস নিউজ ইউনিয়নের সদস্যগণ সবাই মিলে আমাকে দায়িত্ব দিছে ইউনিয়নের সদস্যগণ সবাই মিলে আমাকে দায়িত্ব দিছে “জনগণ যাতে কোনো কষ্ট না পায়, যাতে...

    মতামত এবং পর্যবেক্ষণ